সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, গণপরিবহন পরিচালনায় যাত্রী, পরিবহন চালক ও শ্রমিকদের সুরক্ষায় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিতে হবে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। তিনি বলেন, বর্তমানের এ ছাড় যেন বিষাদে পরিণত না হয়। মালিক, শ্রমিক, যাত্রীসাধারণ সকলের দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে।
রবিবার (৩১ মে) সচিবালয়ে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের দায়িত্বরত সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর সাথে তার বাসা থেকে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই সংকট কাটিয়ে ওঠার আশাবাদ ব্যক্ত করে ওবায়দুল কাদের বলেন, সবাই আন্তরিকতার সাথে কাজ করলে আমরা এই সংকট কাটিয়ে উঠতে পারব। উন্নয়ন কার্যক্রম কাজ থেমে গেলে জীবনের কাজও থেমে যাবে উল্লেখ করে তিনি পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নবউদ্যমে কাজ করার আহবান জানান। মন্ত্রী বলেন, জনগণের অর্থ নয়-ছয় করা যাবে না, সকলকে যার যার দায়িত্ব যথাযথভাবে ন্যায়-নিষ্ঠার সাথে পালন করতে হবে।
মালিক শ্রমিক সংগঠনগুলো দেশ ও জাতির এই সংকটকালে মন্ত্রণালয়ের এই সিদ্ধান্ত মেনে নিবেন এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে সড়ক পরিবহনমন্ত্রী বলেন, সরকারকে যেমনি যাত্রীদের স্বার্থ দেখতে হবে তেমনি পরিবহন খাতকেও সহযোগিতা করতে হবে।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, যে সকল প্রকল্প অগ্রাধিকার তালিকায় আছে সেসব প্রকল্পের কাজ দ্রæত করতে হবে, দেশী-বিদেশী শ্রমিকদের স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করে কাজ করতে হবে। শ্রমিকদের বেতন যেন যথাসময়ে দেয়া হয় তাও নিশ্চিত করতে হবে।